Category: Featured

ওয়েবসাইট থেকে অর্থ উপার্জন করায় আসলে তেমন কোনও রহস্য নেই। একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া ও চমৎকার কৌশলের মাধ্যমে যে কেউ তার ওয়েবসাইট থেকে অর্থ আয় করতে পারেন। এমনকি, এই কাজকে আপনি আপনার পেশা হিসেবেও নিতে পারবেন যদি এতে আপনার ইচ্ছা এবং উৎসাহ থাকে। আমাদের দেশে অনেকেই ওয়েবসাইট তৈরি করেন। কেউ কোম্পানির জন্য, কেউ নিজের পণ্য/সেবা বিক্রি

আমাদের দেশে আমরা দেখি প্রায়ই প্রচুর চাকুরী প্রার্থী ইন্টারভিউ তে ডাক পেলেও ঠিক মত পারফর্ম করতে পারেন না। আজকের এই যুগে একাডেমিক রেজাল্টই কাঙ্ক্ষিত চাকুরীর জন্য যথেষ্ট নয়। একাডেমিক পড়াশুনার পাশাপাশি বাড়তি কিছু স্কিল আপনাকে অন্যান্য প্রার্থীদের থেকে আলাদা করে দিতে পারে। আমাদের মধ্যে অনেকেই ছোটবেলায় একটা শব্দ শুনতাম “এক্সট্রা কারিকুলার এক্টিভিটিস”। একটা সময় আমরা

অনেক দিন পর ইউটিউব ভিডিও মার্কেটিং নিয়ে কিছু লেখার চেষ্টা করছি। আজকের টপিক হচ্ছে “Increase YouTube Video Views”. সাম্প্রতিক সময়ে পরিচিত/অপরিচিত অনেককেই দেখছি একটা কমন সমস্যার কথা বলছেন আর সেটা হলো “ভিডিওতে ভিউ আসছে না!” আসলে প্রপারলি অপ্টিমাইজেশন করার পর ভিডিওতে ভিউ আসা শুরু করে। কিন্তু সেক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ব্যাপার হচ্ছে আমরা কি আসলেই ঠিক

যারা এই সময় ভিডিও মার্কেটিং করছেন তাদের বেশিরভাগই ইউটিউব ভিডিও র‍্যাঙ্ক করা নিয়ে অনেক বেশি অস্থির। তাদের জন্য আমার নিজের ভাষায় কিছু কথাঃ যেসব কিওয়ার্ডে ভাল বিজনেস অপরচুনিটি নাই, সেসব কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ না করে যেখানে অনেক ভাল মার্কেট আছে সেখানে কাজ করুন। ধরেন, আমরা অনেকেই কিছু ভিডিও র‍্যাঙ্ক করেই হ্যাঁ হুতাশ করি যে ভিউ

গুগলের সার্চ রেজাল্টে কোনও ওয়েবসাইট বা নির্দিষ্ট পেজকে প্রথমে আনতে চাইলে যেমন সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন করতে হয় ঠিক তেমনি ইউটিউবের সার্চ রেজাল্টে কোনও ভিডিও কে প্রথমে আনতে হলে ইউটিউব ভিডিও অপ্টিমাইজেশন করতে হয়। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় নতুন কোনও ভিডিও পাবলিশ করার কিছুক্ষণ পরেই সেটা গুগলের সার্চ রেজাল্টে টপ শো করছে কিন্তু সেখান থেকে আবার

ফ্রিলেন্সিং কি?    প্রথমেই কিছু সাধারণ ধারণা নেয়া যাক, ফ্রিলেন্সিং জিনিসটা কি এই ব্যাপারে। আসলে ফ্রিলেন্সিং কি কোনও পেশার নাম?  না, বরং এটা মুলত পেশার ধরণ। ফ্রিলেন্সিং অর্থ হল মুক্ত পেশা। যেমন আপনার পেশা হতে পারে গ্রাফিক ডিজাইন কিংবা সফটওয়্যার প্রোগ্রামিং অথবা ফটোগ্রাফি বা তবলা বাজানো যাই হোক না কেন।  কিন্তু যদি আপনি কোনও নির্দিষ্ট

গল্প লিখতে বসেছি আজ। আসলে এটাতো গল্প নয়, এটা হল ক্রিকেট বিশ্বের এক ছোট্ট বোকা সোকা বালকের ক্রিকেট কাহিনী।১৯৮৪ সালের ৭ই জুলাই যে ছেলেটার জন্ম ঢাকায়। ডাক নাম মতিন আর ক্রিকেটীয় নাম অ্যাশ! উইকেটের পিছনে ব্যাট ঘুরিয়ে মারার শট যার নামে ছিল অ্যাশ স্কুপ।   ছোটবেলা থেকে এখন পর্যন্ত আশরাফুলের শটের পাগল আমি। কিভাবে শট