Blog

Blog

ভার্চুয়াল ছেলেমানুষি ব্যাপার গুলা নিয়ে কেন জানি কোনও মাথা ব্যথা আমার নাই। কে আমাকে ব্লক করছে বা আনফ্রেন্ড করছে সেটা নিয়ে চিন্তা করার সময় নাই। কে আমার ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট এসসেপ্ট না করলে খারাপ লাগেনা, কারণ এটা যার যার ব্যাপার। আমি নিজেও সচরাচর কাউকে ব্লক বা আনফ্রেন্ড করিনা। কিছুদিন ধরে কিছু ব্যক্তিগত কারণে নিজের চেনা যারা

গল্প লিখতে বসেছি আজ। আসলে এটাতো গল্প নয়, এটা হল ক্রিকেট বিশ্বের এক ছোট্ট বোকা সোকা বালকের ক্রিকেট কাহিনী।১৯৮৪ সালের ৭ই জুলাই যে ছেলেটার জন্ম ঢাকায়। ডাক নাম মতিন আর ক্রিকেটীয় নাম অ্যাশ! উইকেটের পিছনে ব্যাট ঘুরিয়ে মারার শট যার নামে ছিল অ্যাশ স্কুপ।   ছোটবেলা থেকে এখন পর্যন্ত আশরাফুলের শটের পাগল আমি। কিভাবে শট

গত ২০১১ সালের শবে বরাতের রাতে আমিনবাজারের আমবাসা গ্রামে ৬জন ছাত্র কে পিটিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। সেখানে আমাদের খুব ক্লোজ একটা ফ্রেন্ড ছিল। আমাদের ইব্রাহিম। আদর করে ওকে আমরা ডাকতাম ‘লেবু’ বলে। অনেক ভাল ছিল ছেলেটা। অনেক বেশি বন্ধুপরায়ন, কল দিলে একেবারে ২০/২৫ মিনিটের কমে কথা হতো না। আমরা ইন্টারে একসাথে ছিলাম। ফার্স্ট ইয়ারে

গতকাল (২০.০৫.২০১৪) হয়ে গেলো বাংলাদেশের সেরা ইন্টারনেট মার্কেটার দের প্রথম অফিসিয়াল মিটআপ। এই মিটাপের চিন্তা প্রথম প্রকাশ করে ছিল  হ্যারি পটার নামে আমাদের তাফসির আহমেদ এবং এই উদ্যোগে অনেকেই সাড়া দিলে একটা সিক্রেট ইভেন্ট ক্রিয়েট করা হয় এবং শুধু মাত্র অল্প সংখ্যক ইন্টারনেট মার্কেটার ইনভাইট করা হয়। যেখানে এই সেক্টরের দেশের সবচেয়ে বড় বড় গুরুরা

মানুষ তার আশেপাশের সব কিছু মাধ্যমে প্রভাবিত হয়। পরিবার, বন্ধু বান্ধব,পরিবেশ, প্রিয় ব্যক্তিত্ব, আরও অনেক কিছু প্রভাব ফেলে আমাদের জীবনে।চেষ্টা করি উচিত সব কিছুর ভেতর থেকে ভাল আর পজেটিভ জিনিষ বের করা কাজে লাগানো।মনে রাখা উচিত, যদি পুরো জীবনটাই অন্যজনের মাধ্যমে পরগাছার মত সাজানো শুরু করেন তাহলে আপনার ভেতরের স্বতন্ত্র বিশেষ যে ব্যক্তিত্ব সেটা অপ্রকাশিত

মিসআন্ডারস্টেন্ডিং হতেই পারে; হোক সেটা অন্যের সাথে কিংবা নিজের সাথেই … সব কিছুই সময়ের সাথে বদলায়। আমার আগের চিন্তার সাথে এখনকার চিন্তার পার্থক্য হওয়াটা অস্বাভাবিক কিছু না। নিজেকে বুঝার চেষ্টা করো, প্রয়োজনে সময় দাও। সবার আগে যদিও নিজের মনের কথায় সায় দেয়া উচিত… সাথে বিবেক দিয়ে ভাবাও দরকার। কিন্তু হুট করে কনও সিদ্ধান্ত না, বরং

হ্যাঁ আমি বিশ্বাস করি যে, আমি যদি নিজ জায়গা থেকে নৈতিক থাকি তাহলে আল্লাহ্‌ আমাকে অবশ্যই আমার প্রাপ্য বুঝিয়ে দিবেন। যদি আমি আমার এক্সপেক্টেশনের কিছু পেয়ে না থাকি তাহলে ধরে নেই যে, আমি সেটা ডিসারভ করতাম না। আমার নিজেরই কোথাও না কোথাও কমতি ছিল। তখন আবার প্রথম থেকে সেটা রিকাভার করার জন্য লেগে পড়ি। বন্ধু

মনে পরে গেল স্কুল লাইফের মমতা ম্যাডামের উপর ক্রাশ খাওয়ার কথা  আহারে ক্লাস নাইনে থাকতে প্রথম বার … ক্লাস টেনে উঠার পর সেটা আরও বেড়ে গেয়েছিল।  স্পষ্ট মনে আছে ২০০৫ সালের ভ্যালেন্টাইনস ডে তে ম্যাম কে গোলাপ দিয়েছিলাম।  আগে মাঝে মাঝেই ফোনে কথা হত। লাস্ট দেখা হয়েছিল ডিসেম্বর এর শেসের দিকে আমাদের বাস স্ট্যান্ডে। উনি

আমি নিজে ঠিক না হয়ে বাকি সব কিছুর দোষ দিচ্ছি কেন  নিজের অপূর্ণতা ঢাকতে প্রতিনিয়ত অন্যসব কিছুর মধ্যে ভুল খুঁজে ফিরছি… সত্যি বলতে কি নিজ মনকে নিতান্তই সান্ত্বনা দেয়ার মিথ্যা চেষ্টা .. অন্য কিছু নয়। প্রতি নিয়ত নিজের কাছে নিজেকে অপমানিত করছি। কখনও দোষ দিচ্ছি সময়কে, কখনও পরিস্থিতিকে, পরিবেশ কে, আবার কখনও নিজের অদৃষ্টকেই। আজীবন

কতগুলো বছর পর অনেক বন্ধুর সাথে মিলে এসিম্বলিতে জাতীয় সঙ্গীত গেয়ে এলাম। কত লোক হয়েছিল আসলে সেটা জানি না, কিন্তু গাওয়ার সময় এক অন্যরকম রোমাঞ্চকর অনুভূতি হয়েছিল। নামে বিশ্বরেকর্ড হয়েছে তবে কত দিন থাকবে আল্লাহ্‌ মালুম। আগেই জানতাম আজ ওখানে গেলে অনেক কষ্ট করে যেতে হবে, রোদে দাঁড়িয়ে থাকতে হবে আবার হেঁটে হেঁটে ফিরতে হবে;