June 12, 2015
YouTube Brings Updates In Their Community Rules – June 2015Affiliate Marketing for Video Marketers ভিডিও মার্কেটারদের জন্য অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং গাইডলাইন
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর সবচেয়ে বড় দরকারি জিনিস হচ্ছেবায়ার ট্র্যাফিক। আর ইউটিউব হচ্ছে এমন ট্র্যাফিকের খনি। ইউটিউব ভিডিও হলো কোনও প্রোডাক্ট বা সার্ভিস প্রমট করার খুবই ইফেক্টিভ প্ল্যাটফর্ম। মানুষ এখন কোনও আর্টিকেল পড়ার চেয়ে কোনও ছবি দেখেই পুরো আইডিয়া নিয়ে নিতে চায়। এক্ষেত্রে ইনফোগ্রাফিক অনেক বেশি কাজে দেয় কিন্তু আমরা এটাও জানি যে ভিডিও এমন একটা টুল যা দিয়ে দেখানোর পাশাপাশি ভিওয়ারকে শুনানও যায় যে কি দেখানো হচ্ছে তাকে। এবং এটা বেশি ভাল কাজ করে। একটা ব্যাপারে ধারণা রাখেন আপনি যদি আপনার ভিওয়ারকে ইনফোটেইন্মেন্ট কিছু দিতে পারেন তাহলে দিন শেষে আপনি ওয়িনার হবেন। শুধু ইনফরমেশন শেয়ার করলে মানুষ বিরক্ত হয় কিন্তু ওই ইনফরমেশন দেয়ার সিস্টেমটা যদি একটু এন্টারটেইনিং হয় তাহলেই সেটা ভিওয়ারকে ধরে রাখতে সক্ষম।
আজ আমি ভিডিও মার্কেটারসদের জন্য অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার বেসিক কিছু গাইডলাইন নিয়ে আলোচনা করবো। যা আমি নিজে শিখেছি এবং যেভাবে কাজ করে ভাল রেজাল্ট পাচ্ছি।
অল রিসার্চ টাস্কস:
চ্যানেলের নামঃ
চ্যানেলের নাম সেলেক্ট করা ওয়েবসাইটের ডোমেইন নেম সেলেক্ট করার মতই গুরুত্বপূর্ণ। ব্র্যান্ড্যাবল কিওয়ার্ড রেখে ছোট কিন্তু ইউনিক নেম হলে সবচেয়ে ভাল হয়।
কিওয়ার্ড রিসার্চঃ
যেহেতু আমরা মোটামটি সবাই ভিডিও মার্কেটিং সম্পর্কে টুকটাক জানি সেহেতু নিশ রিসার্চ বা প্রোডাক্ট রিসার্চ এগুলা ভাল জানি আমরা। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য অনেক জরুরি হচ্ছে বায়িং কিওয়ার্ড রিসার্চ করা। এমন সব কিওয়ার্ড খুঁজে বের করা যেগুলো কিনা সার্চ করা হয় প্রোডাক্ট কেনার ইন্টেনশনে। এরপর একটা লিস্ট করে ওই সব কিওয়ার্ডের কম্পিটিশন এনালাইসিস করে যেগুলো কিওয়ার্ডে সহজে র্যাঙ্ক পাওয়া পসিবল সেগুলো কিওয়ার্ড ফোকাস করে ভিডিও অপ্টিমাইজেশন করবো আমরা।সার্চ ভলিউম কম হলেও এসব কিওয়ার্ডের ট্র্যাফিক কনভার্সন রেট ভাল।
কিছু হাই কিওয়ার্ডস ফোকাস করা দরকার যেগুলোতে হয়তো প্রথম দিকে র্যাঙ্ক আসবেনা কিন্তু নিয়ার ফিউচারে রেজাল্ট পাওয়া যাবে। এছাড়াও সাজেস্টেড ভিডিওতে নিজের পজিশন ক্রিয়েট করতেও হাই বেষ্ট কিওয়ার্ডস গুলো নিয়ে কাজ করা উচিৎ।
ভিডিও স্ক্রিপ্ট প্ল্যানিং:
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং মানেই হচ্ছে ট্র্যাফিককে দিয়ে টার্গেটেড একশন কমপ্লিট করিয়ে নেয়া। এই একশন হতে পারে ডিরেক্ট প্রোডাক্ট সেল করা কিংবা যদি সিপিএ মার্কেটিং করেন তাহলে সামান্য একটা ইমেইল/জিপ সাবমিট, ডাউনলোড অথবা সাইনআপ। সিপিএ তে নানান ধরনের একশন হতে পারে।
Information Based Videos:
আপনার ভিডিও যদি ইনফরমেশন বেজড হয় যেমন ফিচারস, স্পেসিফিকেশন্স দিয়ে কাভার করা তাহলে ভিডিওতে আপাতত একশনের জন্য বেশি জোর করার দরকার নেই। জাস্ট স্টেপে স্টেপে বলে দিবেন এই প্রোডাক্টের স্পেশালিটি কি, কেন এটা অন্য প্রোডাক্ট থেকে আলাদা, নতুন কি অ্যাড হয়েছে এতে এসবই আর কি।
ভিডিওর শেষে বলে দিবেন যে, আরও বেশি জানতে নিচের লিঙ্ক থেকে দেখে নিও। চাইলে প্রোডাক্টের ডিরেক্ট লিঙ্ক দিতে পারেন বা নিজের অ্যাফিলিয়েট সাইটের ওই প্রোডাক্টের লিঙ্কও দিতে পারেন। অবশ্যই এবং অবশ্যই চেষ্টা করবেন যেন ন্যাচারল একটা ভয়েস ইউজ করার। নিজে না পারলে ভাল ইংলিশ বলতে পারে এমন ফ্রেন্ডের হেল্প নিতে পারেন। তবে মিউজিকের চেয়ে ভয়েস থাকলে ভিডিওর প্রতি ভিওয়ারের কনফিডেন্স বাড়ে।
Review Videos:
রিভিউ ভিডিও হলে ভিডিওতে এমন ভাবে নিজেকে রিপ্রেজেন্ট করবেন যেন আপনি এই প্রোডাক্ট রিভিউ করছেন অ্যাজ অ্যান ইউজার! কি কি পাচ্ছেন, কেমন ভাল লাগছে, কিভাবে এটা ইউজ করে আপনি নিজের প্রবলেম সল্ভ করছেন কিংবা এটা কিভাবে আপনার লাইফে ভ্যালু অ্যাড করছে এসব। এধরণের ভিডিওতে কিছু সেলস স্পিচ দেয়া ভাল। এগ্রেসিভ্লি না হলেও কিছু কনভিন্সিং কথা বলে ভিওয়ারকে প্রেসার করতে পারেন ওই প্রোডাক্ট কিনতে।
এটা অনেক কাজ করে আমার অভিজ্ঞতায়।
Video Tips Series:
ছোট ছোট ভিডিও করে ভিডিও টিপস সিরিজ করতে পারেন। একদম টু দ্যা পয়েন্ট ফ্যাক্টসগুলো নিয়ে দেড় থেকে ২ মিনিটের ভিডিও। এগুলা বেশি কাজ করে সিপিএ অফারগুলোর জন্য।
Video Testimonials:
এমন কিছু ভিডিও বানাতে পারেন যেগুলো হবে শুধুমাত্র প্রোডাক্ট বা অফারের প্রশংসা করার জন্য। নিজের ঢোল নিজে পেটানো টাইপ 😛 তবে বেশি চাপাবাজি করা উচিৎ হবেনা কখনই তাহলে ভিওয়ারসরা মনে করবে আপনি স্ক্যামার!
How To Videos:
আমরা সবাই কমবেশি টিউটরিয়ালস টাইপ ভিডিও দেখি কোনও কিছু শিখতে। আপনি চাইলেই এটাকে কাজ লাগাতে পারেন। বিভিন্ন ডিজিটাল প্রোডাক্ট সেল করতে এই How To ভিডিওর জুড়ি নেই। ভিডিওতে দেখাবেন যে এই সফটওয়্যার বা টুল কিভাবে কাজ করে আর শেষে লিঙ্ক ধরায়া দিবেন 😛
অপ্টিমাইজেশনঃ
যেমনটা আমরা অল্রেডি সবাই জানি কিভাবে অপ্টিমাজেশন করে র্যাঙ্কিং এ পজিশন পাওয়া যায়। তবে এক্ষেত্রে আমি কিছুটা অ্যাড করতে চাই। মনে রাখবেন, অপ্টিমাইজেশন একটা প্রসেস। আপনি একদম অল্প সময়ের মধ্যে কিছু এটা সেটা করে র্যাঙ্ক পাবার আশা করবেন না। ধীরে ধীরে আপনার ভিডিও র্যাঙ্কিং এ উঠতে থাকবে। একসাথে কয়েকটা কিওয়ার্ডে মাঝামাঝি র্যাঙ্ক থাকলেও আপনি রেগুলার কিছু ডিসেন্ট ট্র্যাফিক পাবেন। ইউটিউবের র্যাঙ্কিং অল্গারিদমে যেসব ফ্যাক্টর গুলো আছে সেগুলো মেইন্টেইন করলে ধীরে ধীরে র্যাঙ্কিং আসতে থাকবে। লং টাইম অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চাইলে অবশ্যই অবশ্যই কোনও ধরনের ব্ল্যাকহ্যাট মেথড ফলো না করাই বুদ্ধিমানের কাজ।
বেসিক অপটিমাইজেশন নিয়ে লেখা আমার এই পোষ্টটি পড়তে পারেন চাইলে
চলুন আপনাদের সাথে অ্যাডভান্স কিছু টিপস শেয়ার করি
1.Conversation Makes Conversion Easier:
কনভারসেশন শুনে নিশ্চয়ই ভাবছেন কিভাবে কথা বলবেন আপনার ভিওয়ারের সাথে। এটা কিভাবে সম্ভব! তাই না?
একদম সহজ।
ভিডিওটা এমন ভাবে বানানোর চেষ্টা করবেন যেন আপনি তখন ভিওয়ারের সাথে কথা বলছেন। মানে আপনার একটা কথার পরেই আপনার ভিওয়ার সম্ভাব্য কি প্রশ্ন করতে পারে সেটা আপনি নিজেই বলে শেয়ার করছেন। তাহলে মনে হবে যেন আপনি একদম রিয়ালটাইমেই ভিওয়ারের সাথে ইন্টার্যাক্ট করছেন।
আরেকটা ব্যাপার হচ্ছে, প্রতিটা কমেন্টের একদম স্পেসিফিক রিপ্লাই দেয়া। কেউ যদি প্রোডাক্টের কমপ্লেইনও করে তাও তার সাথে ডিসকাস করা। এতে সে পরবর্তীতে আপনার লিঙ্ক থেকে প্রোডাক্ট কিনতে আগ্রহী হবে। শুধু ভিডিওর কমেন্টেই নয় বরং আপনার সোশ্যাল প্রোফাইলগুলোতে শেয়ার করার পর সেখানে কমেন্টের রিপ্লাইও একটু স্মার্টলি দিবেন।
2. Establish Thematic Character:
থিমেটিক ক্যারেক্টার এস্টাব্লিশড করা!
ধরুন আপনি একটা নিশের অনেকগুলা প্রোডাক্ট রিভিউ করবেন কিংবা How Toঅথবা Tips Sharing ভিডিও বানাবেন সেক্ষেত্রে ওই নিশের উপর একটা থিমেটিক ক্যারেক্টার ডিজাইন করার পর প্রতিটা ভিডিও সেই ক্যারেক্টারকে দিয়েই রিপ্রেজেন্ট করাবেন। যেমন ধরেন, মিস্টার গার্ডেনার নামের একজন শুধু গার্ডেন কাস্টমাইজেশনের উপর কথা বলছে কিংবা স্মার্টফোন ফ্রিক নামের একজন শুধু স্মার্টফোন রিভিউ করছে। মিস বিউটি এক্সপার্ট নামের একজন নিজের চ্যানেলে মেয়েদের বিউটি টিপস দিচ্ছে। এতে চ্যানেলের অথারিটি ক্রিয়েট হয়। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য এমন একটা ব্র্যান্ড ইমেজ দাঁড় করানো অনেক ইফেক্টিভ।
Be a Storyteller, Not a Seller
3. Micro Niche Channel:
অ্যামাজনের মাইক্রো নিশ সাইটের ব্যাপারে প্রায় অনেকেই জানি। কিন্তু কেমন হয় যদি একটা মাইক্রো নিশ চ্যানেল হয় আপনার? একটা নিশের আলাদা একটা চ্যানেল কিন্তু সেই নিশের অথারিটি হয়ে যেতে পারে আসতে আসতে।
এক্ষেত্রে ভিডিও কন্টেন্ট প্ল্যানিং আইডিয়া নিতে পারেন অ্যামাজনের যেকোনো সাক্সেস্ফুল কোনও নিশ সাইটের।
4. Use Calls-to-Action:
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাইন্ডসেট করলে সেটাকে অবশ্যই অনেক সিরিয়াস বিজনেস হিসেবে নিতে হবে। আপনি আপনার চ্যানেলের নামের সাথে মিল রেখে একটা ডোমেইন কিনে সেটা কে চ্যানেলের লিঙ্ক করে নিবেন। কিভাবে চ্যানেল লিঙ্ক করবেন সেটা এই লিঙ্ক থেকে দেখে নেন
এরপর আপনার ডোমেইনের পেজগুলোতে একেকটা স্পেসিফিক প্রোডাক্ট/অফারের লিঙ্ক রিডিরেক্ট করে নিন আর Annotationsহিসেবে ইউজ করুন ভিডিওতে। এক্স্যাক্ট কল টু একশন বাটন আপনার কনভার্সন অনেক বাড়িয়ে দেয়। যখন আপনি প্রোডাক্ট কেনার কথা বলবেন তখন ভিডিওতে ভেসে উঠবে এনোটেশান এভাবে “Buy Now”বা এমন কিছু সুন্দর শব্দ যা কিনা ভিওয়ারকে প্রোডাক্ট কিনতে কনভিন্স করবে।
সবশেষেঃ
ইউটিউবের বাইরেও অনেক অনেক স্পেস আছে যেখানে আপনার বায়ার ঘুরে বেড়াচ্ছে। তাদের সেই জায়গা গুলোতে আপনার ভিডিও পৌছিয়ে দিতে পারেন ইজিলি। যদি একটু প্ল্যান করে আপনি আপনার ভিডিওকে এক্সটারনাল ট্র্যাফিক সোর্সগুলোতে প্রমট করতে পারেন।
৪/৫ দিন আগেই এই নিয়ে আমি প্রায় ১৬০০ ওয়ার্ডের একটা আর্টিকেল আমাদের গ্রুপে শেয়ার করেছি। সেটা দেখতে পারেন।পোষ্টটি পাবেন এখানে
সবশেষে এটাই বলবো যে, প্লিজ নিজের কন্টেন্ট ক্রিয়েশনে মনযোগ দেন। নিজের বানানো ভিডিও প্রথম দিকে খারাপ হলেও পরবর্তীতে আপনি একদিন নিজেই প্রো হয়ে যাবেন। আর অন্যের ভিডিও কপি কাট করে আসলে আমরা কন্টেন্ট রাইট ভায়লেশন করি যেটা আমাদের মত স্মার্ট মার্কেটারদের উচিৎ না।
নিজে ভয়েস দেয়ার চেষ্টা করবেন। খুব বেশি কষ্ট হলে ক্রিয়েটিভ কমন্স থেকে ভিডিও নিয়ে কাজ করেন। রয়ালিটি ফ্রি মিউজিক নেন কিন্তু অবশ্যই ক্রেডিট দিবেন ভিডিওর ডেসক্রিপশনে। একবার যদি ভাল ভিডিও প্রডিউস করতে পারেন তাহলে সেটা শুধু ইউটিউব নয় বরং আরও অনেক প্ল্যাটফর্মেই দিতে পারবেন যেখানে আপনার বায়ার ট্র্যাফিকরা আনাগোনা করছে।
তবে একটা জিনিস প্লিজ মাথায় রাখবেন , কোয়ালিটি ভিডিও বানাতে হবে। ইউটিউব ঘাটাঘাটি করলে এমন অনেক ভিডিও পাবেন যেগুলো কিনা একদম নরমালি বানিয়েছি পাওয়ারপয়েন্ট দিয়ে। চেষ্টা চালিয়ে গেলে সবাই এমন ভাল ভিডিও বানাতে পারবেন এটা বিশ্বাস রাখেন।
এবার সবার জন্য একটি গিফট 🙂
একটা ছোট্ট টুলস শেয়ার করছি ভিডিওর ট্যাগ জেনারেট এবং বেসিক কিওয়ার্ড রিসার্চের জন্য যেটা হেল্প করবে।
স্লাইডশেয়ারে আমার প্রেজেন্টেশান:
SlideShare Presentaion:
সবার জন্য অনেক শুভকামনা। আমার জন্য দোয়া করবেন. কোনও প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই শেয়ার করুন।
Atique Rahman8 years ago
Thank you so much
Tutorial Firm BD8 years ago
very nice
Rasheduz zaman8 years ago
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই ।
Sajal Mahmud8 years ago
bro….sob e bozhlam….but amader voice to western na…..western voice debar kono paid soft ase?
OHIDUL HAQUE MILON8 years ago
Good One
Md Rezaul Hasan8 years ago
Vaia onek valo akta Article pailam jeta amar onek dhor kar silo.vaia ami kahon akta jaye gaye theme jassi seta holo ami amar affiliate link redirect korte parsi na amar domain theke..and redirect holeo page error dekhasse..Please aktu help korben vaia..ami best one week theke try kore jassi..thanks vaia
mahedi Hasan8 years ago
ভাই কথায় থেকে শুরু করবো
Be Learn8 years ago
vai ama sekhaben?
Shaifur Rahaman8 years ago
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। 🙂
Md Solayman Mamun8 years ago
অনেক ধন্যবাদ। তবে ভাই Micro Niche Channel: এর অংশটি ভালো করে বুঝি নাই। এ ব্যাপারে যদি বিস্তারিত বলতেন তবে ভালো হতো।
Azharul Islam8 years ago
nice vaia
Mohammad Nirav Asif8 years ago
You're welcome 🙂
Mohammad Nirav Asif8 years ago
Thanks 🙂
Mohammad Nirav Asif8 years ago
You're welcome 🙂
Mohammad Nirav Asif8 years ago
ভয়েসের জন্য ভাল কোনও ইংলিশ স্পিকারকে সাথে নিলে বেষ্ট হয়। আর না পারলে কিছু টুলস আছে অনলাইনে যেগুলো টেক্সট থেকে ভয়েস কনভার্ট করে দেয়। যদিও সেগুলোর ভয়েস রবোটিক!
Mohammad Nirav Asif8 years ago
Thanks! 🙂
Mohammad Nirav Asif8 years ago
চেষ্টা চালিয়ে যান। ইনশাআল্লাহ্ ভাল কিছুই হবে 🙂
ABUL KALAM AZAD8 years ago
Thanks a zillion.