April 10, 2014
স্বতন্ত্র ব্যক্তিত্ব প্রকাশকি করবে ফ্রেশ গ্রাজুয়েটরা ?
ফ্রেশ গ্রাজুয়েটদের জন্য মন মতো জব পাওয়া এখন বলতে গেলে প্রায় সোনার হরিণ।
কারণ মার্কেটে এতো বেশি জব সিকার যে এখন কর্পোরেট কোম্পানিগুলো নিজেদের রিক্রুটমেন্ট প্রসেসে নিজেদের মিনিমাম খরচে ম্যাক্সিমাম প্রডাক্টিভ কাউকে রিক্রুট করতে চায়। যেহেতু মার্কেটে জব সিকারের সাপ্লাই বেশি সেহেতু কম্পিটিশন তো বাড়বেই যার সম্পূর্ণ সুবিধা সবাই নিতে চায়। এটাই নরমাল সিস্টেম।
১৫-১৭ বছর পড়াশুনা করার পরও সার্টিফিকেট দেখিয়ে হয়তো জবে এপ্লাই ঠিকি করা যায় কিন্তু জব পাওয়ার জন্য কম্পিট করতে হয় তাদের কয়েক ব্যাচ সিনিয়র, অলরেডি কিছু অভিজ্ঞতা সম্পন্ন পোষ্ট গ্রাজুয়েটদের সাথে। সবখানেই অভিজ্ঞতার ঝুলির ভান্ডার চায়, যার জন্য ফ্রেশারদের পক্ষে এখন জব মার্কেটে প্রবেশ করাটাই কঠিন। এরপর না নিজের ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট চিন্তা!
আমাদের দেশের শিক্ষাব্যবস্থা থেকে শুরু করে সোসাইটিতে বিদ্যমান ঝামেলা, কর্পোরেট পলিটিক্স সবকিছু থাকা সত্তেও নিজেকে তৈরি করতে হবে এগুলার জন্য। কারণ সিচুয়েশন এখন যা, সেটা এর চাইতে কঠিন বৈকি সহজ হবেনা কখনই।
অ্যান্ড দ্যাটস হোয়াই , সিচুয়েশন চেঞ্জ হবার অপেক্ষা না করে নিজের পড়াশুনার সাথে সাথে স্কিল ডেভেলপমেন্ট করা উচিৎ। কজ সিচুয়েশন ওয়িল বি টাফার দ্যান নাও।
শুধু মাত্র নলেজ দিয়ে এখন কিছুই হয় না, নলেজ ইজ ওপেন নাও ফর অল। স্কিলের সাথে নলেজের কম্বিনেশন না হলে এযুগে টিকে থাকা কষ্টকর। এজন্য যারা গ্রাজুয়েট হয়ে প্রথমবার জব সেক্টরে ধাক্কা খাচ্ছেন তাদের উচিৎ নিজেকে অন্যদের চেয়ে আলাদা করার জন্য এক্সট্রা কারিকুলার এক্টিভিটিস আর প্রোডাক্টীভ এক্সক্লুসিভ স্কিলের জন্য সময় দেয়া। দরকার হলে কিচু ট্রেইনিং নেয়া, ইন্টার্ন করা।
তাহলেই মার্কেটে তাদের জন্য জায়গা হবে। ইন্সটিড অফ মেকিং এক্সকিউজেস অ্যান্ড ব্লেমিং দ্যা কান্ট্রি সিচুয়েশন, ইটস ব্যাটার টু ডেভেলপ অওনশেল্ফ। ইটস দ্যা অনলি সলিউশন ইন দিজ কারেন্ট সিনারিউ আই থিঙ্ক।
#NiravAsif
চাকুরীর ইন্টারভিউতে যে সব জিনিস মাথায় রাখা জরুরি! চাকুরীর ইন্টারভিউ টিপস | NiravAsif Blog